শৈতানের উপস্থিতি রয়েছে আমাদের মধ্য

 

অপপ্রচার চালাতে চালাতে এত পরিমাণ অপপ্রচার চালিয়েছে যে এখন নামের সাথেও যদি ইসলামের কোনো মিল পায় তাহলে তাকে সন্ত্রাস ভাবতে শুরু করে ।


তারা সবসময় জিহাদের দোহায় দিয়ে মুসলিমদের বিরুদ্ধে উসকে দেয় । কিন্তু জিহাদিরা তো ইসলামের সন্য সামন্ত এদেরকে দেখে ভয় পাওয়ার কি রয়েছে । ক

কি আমরা বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান আমেরিকা সৌদি আরবের সন্ন দেখে এমন ভয় পায় কিংবা অপপ্রচার চালায় ।


জিহাদিদের প্রতী অপপ্রচার চালিয়ে তারা এটাই স্পষ্টভাবে ঢুকিয়ে দিচ্ছে যে এরা সাধারণ মানুষদেরকে মেয়ে মজা পায় নানা ধরনের নিউজ পত্রিকা এবং বিশেষ করে ভারতের সিনেমা নাটক ইত্যাদি ইত্যাদি হতে দেখা যায় কিভাবে তারা মিথ্যা ব্রেন ওয়াশ করছে জিহাদের বিরুদ্ধে । জেহাদ করেছে সাহাবায়ে কেরাম রা বিষয়বস্তু ছিল দুর্বলকে জুলুমের হাত থেকে বাঁচাও এবং একটি সুন্দর শান্তিপ্রিয় রাষ্ট্র গঠন করো হ্যাঁ অবশ্যই ইসলামের গুরুত্ব ছিল অধিক কিন্তু অন্য ধর্ম অনুসরণকারীদের নির্বিচারে বাচ্চা ছেলে মেয়েদের হত্যা করতে বলা হয়নি । আর প্রকিত ঈমানদার রা এটা করেও না



তারা নিজেরাই টুপি মাথায় দিয়ে ফালতু জিহাদের নাটক করছে এবং সাধারণ নির্দোষ মানুষের আত্মঘাতী হামলা করে মেরে জেহাদী ভাইদের উপর দোষারোপ করেছে এবং এটার জের ধরে এখন পর্যন্ত সবার ব্রেন ওয়াশ করে যাচ্ছে।

 এটা কখনই শান্তির লক্ষণ নয় মিথ্যা দিয়ে কখনও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায় না ।

একটা কথা শুনেছিলাম, আমরা যেটাকে বুঝতে পারিনি সেটাকে ভয় পেয়েছি, আমরা জিহাদ সমকর্কে বুঝতে পারিনি তাই জিহাদ সম্পর্কে অপপ্রচার চালাচ্ছে মিডিয়াগুলোতে নানা সময় দেখতে পাই অপপ্রচার ।যার প্রতিফলন হিসেবে আমরা দেখেছি ভোলা বিপুল নামে একজন যে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে আমাদের হরযত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অবমাননা করে ।

সে ঘটনার প্রতিবাদে মিছিল বের করার পরে 7 জন কে নির্দয় ভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে ভারতে ।

আমরা দেখেছি ফ্রান্সেও এরকম করেছিল একজন কার্টন আটিশ ।


আমরা ইসলামে এমন কোনো উগ্রতা দেখতে পাইনাই যেটার জন্য তারা ইসলামকে সন্ত্রাসীর ধর্ম হিসাবে চিহ্নিত করবে ।


যেগুলো রয়েছে ভয় পাওয়ার মতো খুঁজে দেখুন সেগুলি তাদের বানানো অপপ্রচার, এর কোনো কিছুর সম্পর্ক নেই ইসলামের সাথে ।


মূলত এই উপপ্রচার জুলুম অত্যাচার এটাই প্রমাণ করে শয়তানের উপস্থিতি রয়েছে তা না হলে কিছু লোক কেনো সারাক্ষণ ইসলাম বিদ্ধেষী কাজ করবে । 

আর যদি সৈতানের অপস্থিতি থাকে তাহলে ওই সব কিছু সত্য যেগুলো কুরআন হাদীস এ বলা রয়েছে ।


আমি এমন কিছু ইসলাম অবিশ্বাসীদের ফলো করেছি এবং দেখেছি এরা দিনে যতবার ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ মন্তব্য করে আমার মনে হয় না একজন মুমিন ব্যক্তি ঠিক ততবার দিনে আল্লাহর নামও নিয়ে থাকেন । 

এইযে তারা বিনা পয়সায় কাজ করে যাচ্ছে কিসের জন্য মুমিনরা তো জান্নাতের আসায় করে কিন্তু নাস্তিকরা তারা কিসের আশায় করছে মূলত তাদের শয়তানের কন্ট্রোল করছে । এটা বললে কি ভুল হবে


খেয়াল করবেন আমাবের সামনে কেউ পা স্লিপ করে পরে গেলে আমাদের হাসি পায় কিন্তু কেনো আমাদের তো আফসুস করার কথা যে পরে গেছে তাকে সসহয়ায়া করার কথা কিন্তু এমন টা হয় না । কি মনে হয় এটা কার জন্য হয় অন্যর দুঃখ দেখে আনন্দিত কেবল শয়তানি হয় মানে আমাদের মধ্য শয়তানের কন্ট্রোল রয়েছে । এটা কি বললে ভুল হবে।



মন্তব্যসমূহ